ইয়ামিন হোসেন,ভোলা নিউজ ২৪ ডটনেট : ১লা অক্টোবর থেকে ২২ ই অক্টোবর পর্যন্ত মেঘনা- তেতুলীয়া নদীতে মা ইলিশ রক্ষাতে নদীতে সকল প্রকার জাল ফেলা নিষেধ এবং ইলিশ মজুদ বেচা কেনা উভয় দন্ডনীয় অপরাধ। তাই ২২ দিনে মৎস্য অভিযান সফল করতে ২নং ইলিশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাছনাইন আহাম্মেদ হাছান মিয়ার উদ্যোগে ইউপি পরিষদের দফাদার বাচ্চু মিয়ার নেতৃত্বে গ্রাম পুলিশদের দিয়ে ইলিশা ইউনিয়নের সীমানাবর্তী নদীতে যাতে কোন জেলে মা ইলিশ না ধরতে পারে এই সর্তক করার জন্য মহড়া দিচ্ছে। ইলিশা নাদের মিয়ার হাটে মৎস্য ঘাটে গিয়ে দেখা যায় দফাদার বাচ্চু মিয়ার নেতৃত্বে গ্রাম পুলিশেরা মহড়া। তাদের সাথে আলাপ করলে তারা জানান,আমরা পরিষদের চেয়ারম্যান হাছনাইন মিয়ার নির্দেশে মেঘনা নদীতে সরকারী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যাতে কোন জেলে নদীতে গিয়ে মা ইলিশ ধরতে না পারে এজন্য ডিউটি করছি। এই ব্যাপারে ২নং ইলিশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাছনাইন আহাম্মেদ হাছান মিয়ার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে এই ইলিশায় কোন জেলে যাতে নদীতে গিয়ে জাল ফালাতে না পারে এই জন্যই আমি গ্রাম পুলিশ এর মাধ্যমে সর্তক করার জন্য বলেছি। ১জন জেলে নদীতে গিয়ে জাল ফেল্লে কোস্ট গার্ড এর হাতে আটক হলে সর্বোচ্চ ২ বছর কারাদন্ড অথবা ৫ হাজার টাকা জড়িমানা। ১জন জেলে নদীতে গিয়ে ২২ দিনে কত টাকা আয় করবে, তাছাড়া জেলেদের জন্য বরাদ্দকৃত যেই ত্রান আসবে আমি নিজে প্রতিটি জেলে পরিবারে ঐ ত্রান বিতরণ করবো। তাই এই মৎস্য অভিযানে সকলের দায়িত্ব প্রশাসনের লোকজনকে সহযোগীতা করা উচিত বলেও জানান তিনি।