আদিল হোসেন তপু।।গাছ লাগিয়ে ভরাবো এ দেশ, তৈরি করবো সুখের পরিবেশ” এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে ভোলায় আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরনীর মধ্যে দিয়ে ১০ দিনব্যাপী বৃক্ষ রোপন অভিযান,ফলদ বৃক্ষরোপন ও বৃক্ষ মেলার সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপকূলীয় বন বিভাগ ও কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর ভোলার আয়োজনে এবং ভোলা জেলা প্রশাসন এর সহযোগিতায় ভোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গত ২১ জুলাই (রবিবার) থেকে আজ ৩১ জুলাই (বুধবার) পর্যন্ত এই ১০ দিন ব্যাপী এই বৃক্ষ মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
মেলার সমাপনী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো: ফরিদ মিঞ্চা এর সভাপত্বিতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল মমিন টুলু।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন,ভোলা সরকারি মহিলা কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ রুহুল আমিন জাহাঙ্গীর, প্রেস কাব সভাপতি এম হাবিবুর রহমান,কৃষি সম্পসারন অধিপ্তরের কৃষি প্রকৌশলী খলিলুর রহমান ইমন প্রমুখ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন উওর দিঘলদী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন মনসুর, রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান খান প্রমুখ।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন,ভোলা সরকারি মহিলা কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ রুহুল আমিন জাহাঙ্গীর, প্রেস কাব সভাপতি এম হাবিবুর রহমান,কৃষি সম্পসারন অধিপ্তরের কৃষি প্রকৌশলী খলিলুর রহমান ইমন প্রমুখ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন উওর দিঘলদী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন মনসুর, রাজাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান খান প্রমুখ।
এসময় বক্তারা বলেন, প্রাকৃতিক ভারসাম্য নয়, নিজেদের অস্তিত্ব রার প্রয়োজনে সকলকে বৃক্ষরোপণ করতে হবে। বৃক্ষ মানুষকে রার পাশাপাশি জীব বৈচিত্র্যে ভারসাম্য রক্ষা করে থাকে। জনগণের পুষ্টির চাহিদা পূরণ এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার ল্েয বেশী করে ফলদ ও বনজ বৃক্ষ রোপন করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সবুজ বাংলাদেশ গড়তে আমাদের সবাইকে বৃক্ষ রোপন করতে হবে। এতে গাছ থেকে আমরা যেমন অক্্িরজেন পাবো তেমনি গাছ আমাদের পরিবেশ ভারস্যম রক্ষা করবে।
তাই প্রত্যেক মানুষকে ৩টি করে গাছ লাগাতে হবে, গাছ পরিবেশের বন্ধু। গাছ আমাদের বিভিন্ন ভাবে রক্ষা করে থাকে। তাই জলবায়ু পরিবর্তন রোধে আমাদেরকে বেশি বেশি করে বৃক্ষ রোপন করতে হবে। ভোলায় এবছর মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে দেড় লক্ষ বৃক্ষ রোপন করা হবে বলেও জানায় বক্তারা । এছাড়াও ভোলার বর্তমানে ৩৫ ভাগ বনায়ন রয়েছে। আগামীতে এই হার ৪০ ভাগে করতে হবে। ভোলা হবে বনায়নের জন্য শ্রেষ্ঠ জেলা। এখানে হবে ইকো ট্র্যারিজম। ফলে বিদেশীরা এখানে বিনিয়গ করবে। আমাদের বন কে ধ্বংস নয় রক্ষা করে এগিয়ে নিতে হবে।
মেলায় ফলজ,বনজ, ঔষধি মিলে ৩০ টি স্টল এতে অংশগ্রহন করে। আলোচনা সভা শেষে মেলায় অংশগ্রহনকারী নার্সারী মালিকদের মাঝে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিরা। মেলায় স্টলে ১ম হয় রাঙ্গাবন নার্সারী,২য় আহসান নার্সারী,৩য় গ্রীন গার্ডেন নার্সারী। এছাড়াও এসময় বন বিভাগের উপকারভোগীদের সামাজিক বনায়নের জন্য লভ্যাংশের চেক, ভোলা ১ আসনের সংসদ সদস্যর পক্ষ থেকে ৫হাজার চারা বিতরন করেন অতিথিরা। অনুষ্ঠানের সঞ্চলনা করেন তালহা তালুকদার বাধঁন।