ভোলা নিউজ ২৪ ডটনেটঃ ভোলা জেলা ট্যাংক লরী সিন্ডিকেটে হঠাৎ করে সরকারী নিয়মের তোয়াক্কা না করে পেট্রোল ব্যারেল প্রতি ৪০০শত টাকা বৃদ্ধি করায় বোরহানউদ্দিনে পেট্রোল বিক্রেতা ও জনমনে ক্ষোভের বহি:প্রকাশ ঘটেছে। যার কারনে অনেক ব্যবসায়ী পেট্রোল উত্তোলন করেনি।
সূত্রমতে জানা গেছে, সরকারী নিয়মে পেট্রোল ব্যারেল প্রতি ১৬,৮০০/- ষোল হাজার আটশত টাকা দরে খুচরা বিক্রেতাদের দেওয়ার নিয়ম থাকলেও হঠাও রবিবার থেকে তারা ১৭,২০০/- টাকা দাম নির্ধারন করে। যার ফলে বোরহানউদ্দিনের পেট্রোল খুচরা বিক্রেতারা হতভম্ব হয়ে অনেকেই পেট্রোল উত্তোলন হতে বিরত থাকে।
এ সময় সোহাগ ষ্টোর এর ট্যাংক লরীর ড্রাইভার মোতাহার ও হেলপার ইউছুব এর কাছে দাম বৃদ্ধির তথ্য জানকে চাইলে তারা বলেন, আমরা সরকারী মূল্যে পেট্রোল বিক্রয় করলে আমাদের ব্যবসার ক্ষতি হয়। তাই ৪০০ টাকা বেশী মূল্যে ব্যারেল বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালিক পক্ষ। সরকারী সিদ্ধান্তের ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা বলেন, আমরা সরকারী মূল্যে পেট্রোল বিক্রি করা সম্ভব হবে না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোরহানউদ্দিন পৌর পেট্রোল ব্যবসায়ীরা বলেন, হঠাৎ করে এ ভাব দাম বৃদ্ধি করায় আমরা এ মূল্যে পেট্রোল কিনলে ১০০ টাকা লিটার দামে বিক্রি করা ছাড়া আমাদের কোন উপায় থাকবে না। এতে জনগনের সাথে দাম নিয়ে আমাদের সমস্যায় পড়তে হবে।
এ ব্যাপারে মেসার্স সোহাগ ষ্টোর এর ট্রাংক লরীর মালিক মো: সোহাগ এর সাথে একাধিক বার মুঠোফোনে আলাপ করার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করে নি।
সূত্রমতে জানা গেছে, সরকারী নিয়মে পেট্রোল ব্যারেল প্রতি ১৬,৮০০/- ষোল হাজার আটশত টাকা দরে খুচরা বিক্রেতাদের দেওয়ার নিয়ম থাকলেও হঠাও রবিবার থেকে তারা ১৭,২০০/- টাকা দাম নির্ধারন করে। যার ফলে বোরহানউদ্দিনের পেট্রোল খুচরা বিক্রেতারা হতভম্ব হয়ে অনেকেই পেট্রোল উত্তোলন হতে বিরত থাকে।
এ সময় সোহাগ ষ্টোর এর ট্যাংক লরীর ড্রাইভার মোতাহার ও হেলপার ইউছুব এর কাছে দাম বৃদ্ধির তথ্য জানকে চাইলে তারা বলেন, আমরা সরকারী মূল্যে পেট্রোল বিক্রয় করলে আমাদের ব্যবসার ক্ষতি হয়। তাই ৪০০ টাকা বেশী মূল্যে ব্যারেল বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে মালিক পক্ষ। সরকারী সিদ্ধান্তের ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা বলেন, আমরা সরকারী মূল্যে পেট্রোল বিক্রি করা সম্ভব হবে না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোরহানউদ্দিন পৌর পেট্রোল ব্যবসায়ীরা বলেন, হঠাৎ করে এ ভাব দাম বৃদ্ধি করায় আমরা এ মূল্যে পেট্রোল কিনলে ১০০ টাকা লিটার দামে বিক্রি করা ছাড়া আমাদের কোন উপায় থাকবে না। এতে জনগনের সাথে দাম নিয়ে আমাদের সমস্যায় পড়তে হবে।
এ ব্যাপারে মেসার্স সোহাগ ষ্টোর এর ট্রাংক লরীর মালিক মো: সোহাগ এর সাথে একাধিক বার মুঠোফোনে আলাপ করার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করে নি।