তজুমদ্দিন প্রতিনিধি ।। ভোলার তজুমদ্দিনে সালিশ বঠৈকে গৃহবধূকে জুতাপেটা করায় বিষপানে আত্মহত্যা করার চষ্টো করেছে নির্যাতিত গৃহবধু। গুরুতর আহত অবস্থায় গৃহবধূ র্বতমানে ভোলা সদর হাসপাতালরে মহলিা মেডিসিন ওর্য়াডে চিকিৎসাধিন অবস্থায় আছে। শনিবার উপজেলার চাঁদপুর ইউনয়িনের মাওলানা কান্দি গ্রামরে হানিফ দালাল বাড়তিে এ ঘটনা ঘট।
সাথীর বড় ভাই মনু ময়িা ও মা বিবি ফাতমো জানায়, গত ২৪ র্মাচ শনিবার রাতে সাথীর ঘরে স্বামী রিয়াজের চাচাতো ভাই ফরিদ ঢুকেন। এসময় সাথী বেগম চিৎকার দিলে প্রতিবেশি হানিফ ফরিদকে সাথীর ঘরে ঢোকার কারণে গালমন্দ করে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। পরে সাথীর স্বামী রিয়াজ ঘটনা শুনে পরদিন সকালে স্ত্রী সাথীকে নিয়ে থানায় মামলা করতে যান। এসময় থানার ওসি ফারুক আহমেদ তাদরেকে পরে আসতে বলেন। ঘটনাটি জানতে পেরে তজুমদ্দনি উপজলো মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা বেগম সাজু থানায় ফোন করে মামলা না নেয়ার জন্য বলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এবং বিষয়টি তিনি মিমাংসা করে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। পরে মিমাংসার জন্য শনবিার বিকাল ৪টায় স্থানীয় হানিফ দালাল বাড়তিে সাবেক ইউনয়িন পরিষদদ সদস্য সিরাজ, হানিফ দালাল ও মাওলানা বাড়ির জসমি উদ্দিনসহ স্থানীয়রা সালিশে বসেন। সালিশে সাথী বেগমকে উপস্থতি প্রায় দেড় শতাধকি মানুষের সামনে স্থানীয় মহলিা ইউনয়িন পরষিদ সদস্য র্প্রাথী রহোনা বেগম জুতাপটো করেন। এ অপমান সহ্য করতে না পরেে সন্ধ্যা ৭টার দকিে সাথী বগেম বিষপানে আত্মহত্যার চষ্টো কর। বিষয়টি টের পেয়ে তাকে তজুমদ্দনি হাসপাতালে র্ভতি করা হয়। সখোনে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চকিৎিসার জন্য রাতে তাকে ভোলা সদরে পাঠানো হয়।
এ ব্যাপারে তজুমদ্দনি উপজলোর মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা বেগম সাজু বলনে, সাথীর স্বামী রিয়াজ সালিশে সাথীকে জুতাপটো না করলে তাকে রাখবে না বলায় জুতাপটো করা হয়ছে।
তজুমদ্দনি থানার ভারপ্রাপ্ত র্কমর্কতা (ওস) ফারুক আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলনে, সাইশে প্রথমে গৃহবধূকে চর থাপ্পর দেয়ার পর স্বামী পক্ষের দাবি অনুযায়ী জুতাপটো করা হয়ছে। সালিশের বরিুদ্ধে কউে থানায় অভযিোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা নয়ো হব।
এদিকে স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন,থানা পুলিশ কখনোই সরাসরি মামলা নেয় না। মামলা নিয়ে গেলে প্রতিপক্ষকে জানিয়ে দেয়অ ফলে বিচারপ্রাপর্থীরা বিপদে পরে। এঘটনার জন্য তজুমদ্দিন থানার ওসি দায় এরাতে পারেন না। তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হোক।