সোহেব চৌধুরী,ভোলা নিউজ২৪ডটনেট।। চরফ্যাশনে বেতুয়া লঞ্চঘাটের পল্টুনটি দির্ঘদিন যাবত ভেঙ্গে যাওয়ায় চরম দুভোগে পড়েছে চরফ্যাশনের হাজারো যাত্রি। যাত্রিরা বিআইডব্লিউটিএ’র খামখেয়ালিপোনাকে দায়ি করে কর্তৃপক্ষের প্রতি খোব প্রকাশ করে বলেন দির্ঘদিন ধরে বেতুয়া লঞ্চঘাটের পল্টুন ব্রিজ ও যাত্রিদের লঞ্চে ওঠানামার একমাত্র পল্টুনটি ভেঙ্গে নদীতে ডুবে রয়েছে ঈদুল আজহায় হাজারোও যাত্রির চরম ভোগান্তি হওয়ার পরেও ভোলা বরিশাল কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি পরেনি। বর্ষার কাদামাটি ও পল্টুন না থাকায় যাত্রিদের ভোগান্তির যেন শেষ নেই দুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত লঞ্চঘাটে নতুন পল্টুন ও ব্রিজটি মেরামতের দাবি করেন ভুক্তভোগীরা। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় বেতুয়াঘাটে গিয়ে দেখা যায়, লঞ্চকর্তৃপক্ষের উশিৃঙ্খল ব্যাবস্থাপনা ও জোয়ারে প্রবল ¯্রােত এবং তুপানের আঘাতে পল্টুনটি ভেঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে অর্ধডুবন্ত অবস্থায় পড়ে আছে। লঞ্চ ছাড়া ও ফেরার সময় পল্টুনের পাশেই ব্লকের উপর দিয়ে খুব রিস্ক নিয়ে বর্ষা মৌসুমে জোয়ারের পানিতে ভিজে যাত্রিদের চলাচল করতে হয় অসাবধানতাবসত যাত্রিদের বড়ধরনের দুর্ঘটনার সম্ভাবনাও রয়েছে বলে যানান বেতুয়া ঘাট এলাকার স্থানিয় বাসিন্দারা। এবিষয়ে ঘাট ইজারাদার কর্তৃপক্ষ বলেন, ৩টি লঞ্চের জন্য জায়গা সংকুলান হওয়ায় ও লঞ্চ কর্তৃপক্ষের নিয়ম শৃঙ্খলাবাহর্ভুত কর্মকান্ড অব্যবস্থাপনা এবং ঝরতুপানের জন্যও পল্টুনটি ভেঙ্গে গিয়েছে, কিছুদিন পরপর পল্টুনটি ভেঙ্গে যাওয়ায় যাত্রিসাধারণের চরম দুর্ভোগ হচ্ছে। এলাকার জনসাধারণ স্থায়ি একটি লঞ্চঘাটের দাবি করেন। ভোলা জেলা পোর্ট অফিসার মোঃ কামরুজ্জামান বলেন, আমি বিষয়টি নৌসংরক্ষণ পরিচালনা আঞ্চলিক অফিসার রফিকুল ইসলামকে জানিয়েছি ঈদের আগে লোক পাঠানো হয়েছিল কিন্তু ঈদের আগে সম্ভব না হওয়ায় খুব দ্রুতই নতুন করে পল্টুনটির কাজ সম্পাদন করা হবে।