শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৮তম জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় বক্তারা বঙ্গবন্ধুর সফলতার পেছনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছার অবদান অনেক

0
387

আদিল হোসেন তপু ॥
জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সফলতার পেছনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছার অবদান অনেক। তিনি একজন মহীয়ষী নারী। তার অনুপ্রেরনায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে বিশ্বকাসীর কাছে। জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর জীবনের অনেকটা সময় কেটেছে কারাগারে, রাজনৈতিক কর্মকান্ডের ব্যস্ততায়। নানা দুঃসময়ে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা পুরো পরিবারকে নিয়ে সংগ্রামী জীবনযাপন করেছেন। নিজের সন্তানদের যেমন মানুষ করেছেন তেমনি সেই আগলে রেখেছেন আওয়ামী লীগের ছেলে মেয়েদেরকেও। নিজ হাতে খাইয়েছেন। শত কষ্টের মাঝেও বঙ্গবন্ধুকে প্রেরনা দিয়ে গেছেন। তাই তিনি সবারে কাছে মহীয়ষী নারী বেচেঁ থাকবেন যুগযুগ ধরে। বুধবার (৮ আগষ্ট) দুপুরে ভোলা সরকারি শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরনে বক্তারা এ কথা বলেন।
সময় তারা আরো বলেন, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কাছ থেকে বাঙালি নারীদের অনেক কিছু শিখতে হবে। পরিবারের কর্তা না থাকলেও পরিবারকে কীভাবে একীভূত করে রাখতে হয়, তা তিনি সবাইকে শিখিয়েছেন। বঙ্গমাতা তার জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন। তার জীবন ছিল সংগ্রামের। আজ তারই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাই নারীদের জন্য বঙ্গসাতা অনুপ্রেরনা।
আলোচনা সভায় কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: ইসরাফীল এর সভাপত্বিতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ মাসুদ আলম সিদ্দিক। এসময় বিশেস অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ দুলাল চন্দ্র, ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, ভাইস চেয়ারম্যান মো: ইউনুছ, শিক্ষক পরিষদর এর সম্পাদক ও ইংরেজী বিভাগের সহযোগী অধ্যপক এনায়েত উল্ল্যাহ প্রমুখ। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যপক হুমাযুন কবীর। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ইব্রাহীম শামীম।
রচনা প্রতিযোগীতায় দ্বাদশ বিজ্ঞান বিভাগের ফাতেমাতুজজোহরা, ইসরাত জাহান রুপা, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের সুমাইয়া আক্তার, বাংলা ২য় বর্ষের আখি হোসেন লিয়া, ইংরেজি ২য় বর্ষ তানজিলা অয়ন, ইংরেজি ৪র্থ বর্ষের জান্নাতুল মাওয়া হিমুকে রচনা প্রতিযোগীতায় বিজয়ী হওয়ায় পুরস্কার বিতরন করা হয়।
আলোচনা সভা শেষে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগীতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরন করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালের গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন নেসা মুজিব জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে তিনি জাতির পিতার হত্যাকারীদের হাতে মৃত্যুবরণ করেন।
শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৮তম জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় বক্তারা
বঙ্গবন্ধুর সফলতার পেছনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছার অবদান অনেক
আদিল হোসেন তপু ॥
জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সফলতার পেছনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছার অবদান অনেক। তিনি একজন মহীয়ষী নারী। তার অনুপ্রেরনায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সফল রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে পরিচিতি পেয়েছে বিশ্বকাসীর কাছে। জীবদ্দশায় বঙ্গবন্ধুর জীবনের অনেকটা সময় কেটেছে কারাগারে, রাজনৈতিক কর্মকান্ডের ব্যস্ততায়। নানা দুঃসময়ে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা পুরো পরিবারকে নিয়ে সংগ্রামী জীবনযাপন করেছেন। নিজের সন্তানদের যেমন মানুষ করেছেন তেমনি সেই আগলে রেখেছেন আওয়ামী লীগের ছেলে মেয়েদেরকেও। নিজ হাতে খাইয়েছেন। শত কষ্টের মাঝেও বঙ্গবন্ধুকে প্রেরনা দিয়ে গেছেন। তাই তিনি সবারে কাছে মহীয়ষী নারী বেচেঁ থাকবেন যুগযুগ ধরে। বুধবার (৮ আগষ্ট) দুপুরে ভোলা সরকারি শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজে ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও পুরষ্কার বিতরনে বক্তারা এ কথা বলেন।
সময় তারা আরো বলেন, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কাছ থেকে বাঙালি নারীদের অনেক কিছু শিখতে হবে। পরিবারের কর্তা না থাকলেও পরিবারকে কীভাবে একীভূত করে রাখতে হয়, তা তিনি সবাইকে শিখিয়েছেন। বঙ্গমাতা তার জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করেছেন। তার জীবন ছিল সংগ্রামের। আজ তারই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তাই নারীদের জন্য বঙ্গসাতা অনুপ্রেরনা।
আলোচনা সভায় কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: ইসরাফীল এর সভাপত্বিতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোঃ মাসুদ আলম সিদ্দিক। এসময় বিশেস অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ দুলাল চন্দ্র, ভোলা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, ভাইস চেয়ারম্যান মো: ইউনুছ, শিক্ষক পরিষদর এর সম্পাদক ও ইংরেজী বিভাগের সহযোগী অধ্যপক এনায়েত উল্ল্যাহ প্রমুখ। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যপক হুমাযুন কবীর। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ইব্রাহীম শামীম।
রচনা প্রতিযোগীতায় দ্বাদশ বিজ্ঞান বিভাগের ফাতেমাতুজজোহরা, ইসরাত জাহান রুপা, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের সুমাইয়া আক্তার, বাংলা ২য় বর্ষের আখি হোসেন লিয়া, ইংরেজি ২য় বর্ষ তানজিলা অয়ন, ইংরেজি ৪র্থ বর্ষের জান্নাতুল মাওয়া হিমুকে রচনা প্রতিযোগীতায় বিজয়ী হওয়ায় পুরস্কার বিতরন করা হয়।
আলোচনা সভা শেষে শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব এর ৮৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগীতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরন করা হয়।
উল্লেখ্য, ১৯৩০ সালের গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন নেসা মুজিব জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে তিনি জাতির পিতার হত্যাকারীদের হাতে মৃত্যুবরণ করেন।

LEAVE A REPLY