ইমতিয়াজুর রহমান।। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাংঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এর ৪৯তম জন্মদিন পালন করেছে ভোলা জেলা সজীব ওয়াজেদ জয় পরিষদ নামে একটি সামাজিক সংগঠন।
শনিবার (২৭ জুলাই) সন্ধ্যায় ভোলা জেলা আওয়ামীলগ অফিসে আলোচনা ও কেক কেটে জন্মদিন উদযাপন করা হএসময় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা সদর উপজেলার চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মো: মোশারেফ হোসেন।
ভোলা জেলা সজীব ওয়াজেদ জয় পরিষদ এর সাধারন সম্পাদক আদিল হোসেন তপু তালুকদার এর সঞ্চলনায় আরো উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মো: শামছুদ্দিন, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক শাহ আলী নেওয়াজ পলাশ,ভোলা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ন- আহবায়ক আবিদুল আলম আবিদ,মুজাহিদুল ইসলাম তুহিন,ভোলা জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো: তৈয়বুর রহমান, ভোলা জেলা সজীব ওয়াজেদ জয় পরিষদ এর সহ-সভাপতি মো: আরিফ হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আরমান,সাদ্দাম হোসেন, দপ্তর দস্পাদক তারেক আজিজ মুন্না,নিবার্হী সদস্য তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান, সহ সংগঠনের নেতৃবিন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এসময় বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণুবিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেন জয়। দেশ স্বাধীনের পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান। বর্তমানে মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি,রাজনীতি,সামাজিক, অর্থনৈতিক,শিাবিষয়ক বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তথ্যপ্রযুুক্তির বিকাশ, তরুণ উদ্যোক্তা তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন জয়।
বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার েেত্র বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদপে নিচ্ছেন তিনি। ইতিমধ্যেই দলীয় ঘরানায় ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয় জনগণের জন্য তথ্য-প্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছেন। আগামীতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে বক্তারা জানান।
ভোলা জেলা সজীব ওয়াজেদ জয় পরিষদ এর সাধারন সম্পাদক আদিল হোসেন তপু তালুকদার এর সঞ্চলনায় আরো উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মো: শামছুদ্দিন, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক শাহ আলী নেওয়াজ পলাশ,ভোলা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ন- আহবায়ক আবিদুল আলম আবিদ,মুজাহিদুল ইসলাম তুহিন,ভোলা জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো: তৈয়বুর রহমান, ভোলা জেলা সজীব ওয়াজেদ জয় পরিষদ এর সহ-সভাপতি মো: আরিফ হোসেন,সাংগঠনিক সম্পাদক মো: আরমান,সাদ্দাম হোসেন, দপ্তর দস্পাদক তারেক আজিজ মুন্না,নিবার্হী সদস্য তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান, সহ সংগঠনের নেতৃবিন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এসময় বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই ঢাকায় পরমাণুবিজ্ঞানী এম এ ওয়াজেদ মিয়া ও শেখ হাসিনা দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেন জয়। দেশ স্বাধীনের পর তার নাম রাখেন নানা শেখ মুজিবুর রহমান। বর্তমানে মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি নিয়ে আসেন। পর্দার অন্তরালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে গোটা দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটান এই তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ। বর্তমানে দলীয় ঘরানা ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি,রাজনীতি,সামাজিক,
বিশেষ করে দেশের তরুণদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে আত্মনিয়োগ করার েেত্র বিভিন্ন কর্মসূচি ও পদপে নিচ্ছেন তিনি। ইতিমধ্যেই দলীয় ঘরানায় ডিজিটাল বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তার নামডাক ছড়িয়ে পড়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয় জনগণের জন্য তথ্য-প্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছেন। আগামীতে এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে বক্তারা জানান।