নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ভোলায় নিষিদ্ধি জালে মাছ ধরায় বিলুপ্তির পথে সকল ধরনের মাছসহ রেনুপোনা পর্যন্ত। অথচ এসব যাদের দেখার কথা রয়েছে তারা সব সময়ের মতই দায় সারা ভাবে এরিয়ে যান। চরঘেরা এই জাল নিষিদ্ধর দাবী সাধারন জেলেদের।
ভোলা মেঘনা এবং তেতুলিয়া নদী ঘেরা। যে কারনে এখানকার কয়েক লাখ মানুষযারা জেলে পেশার সাথে জড়িত। তাদের জীবন জবিকিা চলে নদীতে মাছ ধরে। এর মধ্যে আবার প্রভাবশালীর অত্যাচারতো রয়েছেইে। সাধারন জেলেরা চাইলে ভালো স্থানে জাল ফেলতে পারছে না। এজন্য স্থানীয় প্রভাবশালীদের কাছ থেকে টাকার বিনমিয় নিতে হয় টোকেন। যেমন নদীর মাঝখানে জেগে উঠা চরগুলো এক শ্রেনীর প্রভাবশালীরা সব সময় নিয়ন্ত্রন করছে। তেমনি ভোলা সদর উপজেলার ভেলুমিয়া থেকে লোহালয়িা বা কালিগঞ্জ এর মাঝখানের চরাঞ্চলগুলো। এখানে প্রতিদিন হাজার হাজার মিটার জাল দিয়ে চরগুলোকে ঘিরে দেয়া হয় জোয়ারের সময়। ভাটার সময় ছোট-বড় মাছসহ রেনু পোনা পর্যন্ত আটকা পড়ে মারা যায়। এসময় বিষয়নিষিদ্ধ হলেও দেখার যেন কেন নেই।স্প্রিড বোর্ডে করে নদী পার হবার সময় চোখে পড়ে এসব দৃশ্য। পড়ে কথা হয় স্থানীয় ছোট বড় কয়েকজন সাধারন মানুষ এবং জেলেদের সাথে। তারা বলেন,আমাদের নাম বল্লে বিপদ হবে। এসব চরে প্রতিদিন হাজার হাজার মশারী জাল দিয়ে একই ভাবে মাছ ধরছে কতিপয় জেলে। এরা ছাড়া আর কেউ এই এলাকায় মাছ ধরার সাহস পর্যন্ত রাখে না। এসব জাল বন্ধ করার দাবী জানান তারা প্রশাসনের কাছে।