স্টাফ রিপোর্টার।। ভোলা পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডে পাখির পোল সংলগ্ন বাবুল ড্রাইভারের বাড়িতে প্রকাশ্য রাস্তায় মাদক সেবনে ফলে বাধা দেওয়ায় ফাতেমা আক্তার নিসু (২৮)পিতা:মৃত সিদ্দিক মিয়া’র ছোট মেয়ে ছেলের বউ এবং তাহার সহধর্মিণী কে কুপিয়ে যখম করে স্থানিয় সন্ত্রাসীরা।
আহত নিসু তার এক জবাব বন্ধিতে বলেন, দির্যদিন যাবাত স্থানীয় প্রভাব খাটিয়ে অভিযুক্তদের আবু সুফিয়ানের ছেলে মুকুল(৩৮) বিভিন্নভাবে উত্যক্ত করে আসত এবং এলাকায় প্রকাশ্য মাধকসেবন করে তাহার অস্লিল আচরন করে কু-প্রস্তাব দিয়ে আসত। তারই ধারাবাবাহীকতায় আজ সকাল ১০ঘটিকায় ভিকটিমের বড় ভাবি ফরিদা বেগম(৩০)স্বামী বাবুল ড্রাইভার অভিযুক্ত মুকুল কে মাধক সেবন থেকে বিরত থাকতে বল্লে তাহার উপর হামলা চালায় বেধরক মারধর করে এবং তাহার শ্লিতাহানী করে।
একপর্যায় তাহার ডাক চিৎকার ননদীয়া ফাতেমা আক্তার নিসুকে বাচাতে এগিয়ে আসলে অভিযুক্ত মুকুলে পিতা আবু সুফিয়ান,তাহার বোন মুক্তা(৩০)স্বামী কামরুল ইসলাম,এবং মুকুলের স্ত্রী মুন্নি একত্রিত হইয়া ধারালো অস্র রামদা ধারা এলপাথারি কুপিয়ে যখম করেন। পাশাপাশি সে ভিকটিমের মা হাজেরা বেগম(৭৫) বাধা প্রদান করলে তাহাকেও লাঠি ধারা বেধরক মারধর করে।
পরে স্থানিয় এলাকাবাসী ভিকটিক নিসুকে কে মুমূর্ষু অবস্থায় ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাহাকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ভোলা সদর হাসপাতালে এডমিন রাখেন।
এদিকে কর্তব্যরত ভোলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসক জানান, ভিকটিমের মাথায় প্রচন্ড আঘাতের ফলে প্রায় ১০টি সিলাই অপারেশন এর মাধ্যমে রক্তক্ষরণ বন্ধকরা সম্বব হয়। এবং তাহার বাম হাতে লাঠির আঘাতের ফলে বাম হাতে কব্জি ফেকচার হয় বলে জানান এই চিকিৎসক। বর্তমানে ভিকটিম ভোলা সদর হাসপাতালের স্টাফ কেবিনে আসংকাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন ফাতেমা আক্তার নিসু।
এদিকে ভিকটিমের ও তাহার ভাবি ফরিদা বেগম জানান-তাদের গলায় থাকা,১০’আনা ওজনের চেইন ও কানের ৮’আনা ওজনের দুল ছিনিয়ে নিয়ে যায় অভিযুক্ত সন্ত্রাসীরা বলে অভিযোগ করেছেন।
উক্ত ঘটনায় সত্যতা জানতে অভিযুক্তদের মুঠোফোনে ফোন দিলেও তাহাদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ’ব্যাপারে ভোলা সদর থানার ওসি ছগির মিঞা জানান, ঘটনা তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া যায় এবং আসামিদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে সাংবাদিকদের জানান তিনি এবং দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করবেন বলে আস্বাস দেন।।