অবশেষে সকল ভেদাভেদভুলে ভোলার বিএনপি ধানের শীষে ঐক্যবদ্ধ

0
1208

মোঃ আফজাল হোসেন ॥ অবশেষে জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সকল ধরনের ভেধাবেদ ভুলে একসাথে কাজ করা অঙ্গিকার করলেন ভোলার বিএনপিসহ জোটের শরিকরা। এর ফলে সর্ব শক্তিনিয়ে মাঠে নামারজন্য প্রস্ততত ভোলার বিএনপিসহ ২৩দলীয় জোট।
সকল ধরনের জল্পনা-কল্পনাকে পিছনে ফেলে ভোলার সকল বিএনপিসহ ২৩দলীয় জোটের সকল নেতাকর্মীরা এখন ধানেরশীষে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। যে কোন মল্যেই হোক বিজয় এনে সকল ধরনের অত্যাচার নির্যাতনের জবাব দেয়ার জন্য প্রস্ততি গ্রহন করেছে। তারই অংশ হিসেবে গতকাল ভোলা-১ সদর আসন বিএনপির পার্থীরা প্রচারনায় মাঠে নেমে পড়েছেনে। তবে হামলা,মামলা,পুলশিী হয়রানী,ভাংচুর,নির্বাচনী কাজে বাঁধার দেয়ার অভিযোগতো রয়েছেইে। শান্তিপুর্ন পরিবেশে নির্বাচনের লক্ষে ম্যাজিষ্ট্রেসি পাওয়ার দিয়ে দ্রুত সেনাবাহিনী নিয়োগের দাবী প্রার্থীসহ সকল নেতাকর্মী এবং সাধারন ভোটাররা।

আজ শুক্রবার ভোলা জেলা বিএনপির কার্যালয়ে বিএনপিসহ এর অংগসংগঠনের সকল নেতাকর্মীদেও নিয়ে একসাথে জরুরী সভা করেন জেলা বিএনপির সভাপতি গোলামনবী আলমগীর। এসময় বক্তারা বলেন,মূল্যবান ভোটটির ফলে জুলুম সরকার এর অবসান ঘটনবে। একই সাথে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত হবে। অত্যাচার নির্যাতন,গুম,খুন আর হত্যাসহ দূর্নীতির হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য ধানের শীষের মূল্যবান ভোট দিতে সাধারন ভোটারদেও বুঝাতে হবে। আওয়ামী লীগ এত দূর্নীতি করেছে যে সারাবিশ্বে এবছর দ্বীতিস্থান অর্জন করেছে।এসব দূর্নীতিবাজদের বর্জন করতে হবে। টাকার পাহাড় গড়ে তুলেছে একজন এমপি এবং মন্ত্রীরা। যারা দূর্নীতি করে হাজার হাজার টাকা লুটপাট করেছে ,এখন সময় এসেছে ভোটের মাধ্যমে তাদেরকে বর্জন করার।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন,আমাদের প্রচারনায় সরকারী দল এবং পুলিশ বাঁধা দিচ্ছে। হয়রানী করছে নেতাকর্মীদের। তারা আমাদের স্বাধীন ভাবে কাজ করতে দিচ্ছে না। ভোলার ৪টি সংসদীয় আসনে ত্রাস করছে সরকার দলীয় ক্যাডাররা। সাধারন ভোটারদের উপর হামলা কওে তাদেরকে মিথ্যা মামলায় জেলে পাঠাচ্ছে। এসব অত্যাচারের জবাবা দিতে হবে আগামী ৩০ডিসেম্বও এর নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে। এনজন্য আমাদের মধ্যে সকল ধরনের ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ধানের শীষ এর পক্ষে কাজ করতে হবে। প্রতিপক্ষরা অনেক কথাই বলবে তাতে কান না দেয়ার জন্য সকলেরই প্রতি আজবান জানান। একই সাথে বলেন,এখনো এমপি মন্ত্রীরা ব্যাপক পুলিশ প্রটকল আর গাড়ীতে স্টকিার লাগিয়ে প্রচারনা চালাচ্ছে। শুধু তাই নয়,সমাবেশে বসেই ফোনওে মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে ফোন কওে কাজের সমাধান কওে দিচ্ছেন যা সম্পুর্ন নির্বাচনের আচরনবিধির লঙন। ব্যাপক পুলিশী পাহাড়া আর শোডাউন করে প্রচারনা চালাচ্ছেন। এসব কিছু দেখার কেউ নেই। সব সময় তারা আচরনবিধি লঙ্গন করেই যাচ্ছে। জেলা বিএনপির সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম খাঁন,সাধারন সম্পাদক হারুন অর রশিদ ট্রুমেন,জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক,প্রচার সম্পাদক বশির আহমেদ,জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক তরিকুল ইসলাম কায়েদ,সদস্য সচিব মোঃ কবির হোসেন,জেলা সেচ্ছাসবক দল সাধারন সম্পাদক খন্দকার আলামিন প্রমুখ।

LEAVE A REPLY