স্টাফ রিপোর্টার,ভোলা নিউজ ২৪ ডটনেট॥ ‘বৈষম্য, অপবাদ আর কুসংস্কার কুষ্ঠরোগের প্রতি না থাকুক আর ’এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ভোলায় বিশ্ব কুষ্ঠ দিবস উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। রবিবার (২৭ জানুয়ারি) হীড বাংলাদেশ ও দি লেপ্রসিমিশন ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ এর আয়োজনে ও সিভিল সার্জেন ভোলা এর সহযোগিতায় সকালে সিভিল সার্জেন কার্যলয় থেকে বনার্ঢ্য একটি র্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে ইপিআই সেন্টার এর সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সভাকক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জেন ডা. নিত্যানন্দ চৌধুরী সভাপত্বি আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন-হীড বাংলাদেশ এর এলাকা ব্যবস্থাপক রতন কুমার অধিকারী, সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শাহাদাত হোসেন, হীড বাংলাদেশ এর এলাকা হিসাব ও মনিটরিং অফিসার সফিউল ইসলাম, শাখা ব্যবস্থাপক যোগেজ মন্ডল,শাখা ব্যবস্থাপক সন্তোষ কুমাড় দত্ত, জুনিয়ার স্বাস্থ্য শিক্ষা অফিসার মোঃ সোলায়মান,নাসিং ইনিস্টিটিউট ইনচার্জ রোকসানা বেগম প্রমুখ।
কুষ্ঠ প্রাচীনতম একটি রোগ। কুষ্ঠ সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। প্রাথমিক পর্যায়েই নিয়মিত এর চিকিৎসা নিলে সম্পূর্ণ ভালো হওয়া সম্ভব। কুষ্ঠ প্রথমে স্নায়ুতন্ত্রে আক্রমণ করে। এটা প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। সরকারের পাশাপাশি এনজিওদের এ ব্যাপারে জোরালো কুষ্ঠ রোগ নিরাময় করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
এসময় বক্তারা আরো বলেন, ভোলাতে কুষ্ঠ রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে ধীরে ধেির বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৮ সালে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৫২ জন কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকার কারণে দ্বীপ জেলায় ভোলায় পুষ্টিহীনতার কারনে শিশুর জন্ম হচ্ছে। এই শিশুরাই দ্রুত কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
কুষ্ঠ প্রাচীনতম একটি রোগ। কুষ্ঠ সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য। প্রাথমিক পর্যায়েই নিয়মিত এর চিকিৎসা নিলে সম্পূর্ণ ভালো হওয়া সম্ভব। কুষ্ঠ প্রথমে স্নায়ুতন্ত্রে আক্রমণ করে। এটা প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। সরকারের পাশাপাশি এনজিওদের এ ব্যাপারে জোরালো কুষ্ঠ রোগ নিরাময় করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
এসময় বক্তারা আরো বলেন, ভোলাতে কুষ্ঠ রোগীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে ধীরে ধেির বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০১৮ সালে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৫২ জন কুষ্ঠ রোগী শনাক্ত করা হয়েছে। অর্থনৈতিক দিক দিয়ে পিছিয়ে থাকার কারণে দ্বীপ জেলায় ভোলায় পুষ্টিহীনতার কারনে শিশুর জন্ম হচ্ছে। এই শিশুরাই দ্রুত কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।