ভোলা নিউজ ২৪ ডটনেট:পৃথিবীতে জন্ম নেয়ার আগে মঙ্গলে থাকতেন তিনি। সেখানকার প্রাণিদের বিস্তারিত বর্ণনাও দিয়েছেন রাশিয়ার ২০ বছরের যুবক বরিস্কা।এরপর থেকেই তাকে এক প্রকার মানুষরূপী এলিয়েনই মনে করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
বরিস্কার মা-বাবা জানান, ছোটবেলা থেকেই বরিস্কা মহাকাশ, গ্রহ-উপগ্রহ নিয়ে একাধিক কথা বলতেন। অথচ এগুলোর কোনো কিছুই সেই বয়সে তিনি পড়েননি। এমনকি ভিনগ্রহের প্রাণী এবং সেখানকার সভ্যতা নিয়েও কথা বলতেন বরিস্কা।মাত্র ২ বছর বয়সেই অনায়াসে লেখাপড়া করতে পারতেন তিনি। তাতে অবাক হয়ে গিয়েছিলেন চিকিৎসকরাও।সবচেয়ে অবাক করে দিয়ে বিজ্ঞানীদের বরিস্কা বলেছিলেন, মঙ্গলগ্রহের প্রাণিরা সাধারণত সাত ফুট লম্বা হন। সেখানে এখনও প্রাণের অস্তিস্ত আছে। লালগ্রহের অভ্যন্তরে তারা বাস করেন।কার্বন ডাই-অক্সাইডেই চলে শ্বাসপ্রশ্বাস প্রক্রিয়া। পারমাণবিক বিপর্যয়ের কারণেই মঙ্গল গ্রহের উপরে আর প্রাণের অস্তিত্ব নেই। সেখানকার প্রাণিরা অমর এবং ৩৫ বছর হলেই তাদের বয়স থেমে যায়।
বরিস্কা আরো জানান, প্রযুক্তিগত দিক থেকে মানুষের তুলনায় অনেক বেশি আধুনিক তারা। তারা এক নক্ষত্র থেকে অন্য নক্ষত্রে ভ্রমণ করতে পারে। প্রাচীন মিসরের সঙ্গে মঙ্গল গ্রহের প্রাণিদের গভীর যোগসূত্র ছিল।সেসময় মঙ্গলগ্রহের যানের চালক হিসেবে পৃথিবীতে এসেছিলেন তিনি। বরিস্কার একাধিক বক্তব্যে ধাঁধাঁয় পড়ে গেছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা।