“রবির কিরণে উঠল বেজে নূতন বীণাখানি
টঙ্কারে তার প্রতিধ্বনি
তোমার জীবন বানী!
জন্মদিনের শুভক্ষণে রইলো আমার আশা
আসছে বছর আবার দেবো
উজাড় ভালোবাসা।”
কবিতা লেখার মত দৃষ্টতা আমি দেখাইনি। এটা একটা বইতে দেখেছি আর তখনই ডায়েরিতে টুকে রেখেছিলাম। তোমার মতো কারও জন্মদিনে লিখব বলে। তুমি আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ । আর তাই তোমার জন্মদিনও আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। মনের ভাব যে সুন্দর করে বলতে পারে তাকে বলে বক্তা, যে সুন্দর করে লিখতে পারে তাকে বলে লেখক । আর আমি এমন কেউ যে নই সেটা তুমি ভালো করেই জানো । তাই বলছি, মনের ভাবটা সঠিক সুন্দর ভাবে প্রকাশ করতে পারছিনা বলে দুঃখিত ।
জন্মদিনে ‘শুভ জন্মদিন’ শুধু এইটুকুই বলা যায় যারা পরিচিত তাদের। আর যাঁরা আপনজন তাদেরকে বলতে হয় এর চেয়ে বেশি কিছু। সেই বেশি কিছু যে কি সেটাই আমি জানি না। শুধু জানি তোমাকে অনেক কিছু লিখতে চাই, অনেক কিছু বলতে চাই।
সৃষ্টিকর্তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এই দিনে তোমাকে আমাদের মাঝে পাঠানোর জন্য। ধন্যবাদ জানাই তোমার মা-বাবাকে। যাদের কারণে আজকের তুমি আমাদের কাছে পরিচিত ‘তুমি’।
তোমার আগামী দিন গুলো হোক উজ্জ্বল সূর্য-কিরণের ন্যায়। তুমি যেমনটি চাও তেমনই যেন হয় সবকিছু। তোমার হাসি হাসি মুখটা যেন সবসময় থাকে। তুমি যেন থাকো সকল ভালোর মাঝে।
আর আমি যেন বারবার দেখতে পাই তোমাকে, সেই চিরচেনা পরিচয়ে।
💕💕শুভ জন্মদিন “প্রজাপ্রতি”💕💕
উল্লেখ্য, লেখক জন্মদিনের ব্যক্তির ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন।