ভেতরে প্রবেশ করেই যেন বাঘ হয়ে গেলেন আমার শশুর!

0
9121

ভোলা নিউজ ২৪ ডটনেট :৩ বছর আগের কথা- আমার বয়স তখন সবেমাত্র ১৬। দেখতে শ্যামা রংয়ের হলেও আমি বেশ স্বাস্থ্যবতী ছিলাম। তাই অল্প বয়সেই আমার শরীরে যৌবনের ছাপ চলে আসে।

এজন্য আমার অভিভাবকরা আমাকে বিয়ে দেওয়ার চিন্তায় মেতে উঠেন। যেই কথা সেই কাজ। ঘটক আসল আমাদের বাড়িতে বাবার সাথে কথা বলতে।

ঘটক যে ছেলেটির সম্বন্ধ নিয়ে এসেছিল সে ছেলেটি সিঙ্গাপুর থেকে কয়েক মাস আগেই ফিরেছে। অনেক টাকা ওয়ালা ছেলে। দশ বছর সেখানে থেকে এসেছে। ছেলের বয়স একটু বেশী হওয়ায় বাবা প্রথমে একটু অমত হলেও আম্মুর চাপে রাজি হন।

এরপর তার সাথে আমার বিয়ে হয়। তারপর শুরু হয় আমার কিশোর বয়সে স্বামীর সাথে সংসার। এভাবে পাঁচ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর আমার স্বামী দেশে কোন ব্যবসাতেই সফলতা পাচ্ছিল না ।

তখন আবার বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। তবে বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে আমার কোন সিদ্ধান্ত সে নেয়নি। আমি তাকে দেশেই কিছু করার জন্য বার বার বলি। কিন্তু কে শোনে কার কথা। এক পর্যায়ে সে বিদেশ যাওয়ার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলল এবং চলেও গেল।

এরপর শুরু হয় শশুর-শাশুরীর সাথে সংসার করার পালা। শশুর-শাশুরীও আমাকে খুব ভালোবাসতে লাগলো। আমার শাশুরী ছিল শারিরীকভাবে কিছুটা অক্ষম। অর্থাৎ উনার একহাত প্যারালাইসিস রোগে আক্রান্ত হয়ে অক্ষম হয়ে যায় এবং কোন কাজও তিনি এখন করতে পারেন না।

অন্যদিকে, আমার শশুর আর একটি বিয়ে করার জন্য ঘটকের সাথে কথা বলাবলি করছিল। এমতবস্থায়, আমার স্বামীকে বিষয়টি জানালে বাবাকে অনেক কিছু বুঝিয়ে শান্ত করেন।

এদিকে, আমার শশুর প্রায়ই আমার শাশুরীকে ধমক দিয়ে কথা বলে।আমার শাশুরী অনেকটা নিরব হয়ে সহ্য করে। জানিনা, তাদের মধ্যে আসলে কি চলছে। আমার শাশুরী কখনই বাড়ির বাহির হন না।

কয়েকদিন পর এক রাতে আমার শশুর-শাশুরীর রুমে অনেক বাক-বিতন্ডা শুনতে পেলাম। দরজা পর্যন্ত এগিয়ে গেলাম। শুনতে পেলাম আমার শাশুরীকে বলছে তুমি কয়েকটা দিন আত্মীয়ের বাড়ি থেকে ঘুরে এসো। নচেৎ আমি কালকের মধ্যেই আর একটি বিয়ে করব। আমি চলে আসলাম আমার ঘরে।

পরদিন দেখি আমার শাশুরী আত্মীয়ের বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আমি বললাম আম্মা, আপনি কোথায় যাবেন? জবাবে বললেন, আমি তো অনেকদিন যাবৎ কোথাও যাইনা। কয়েকটা দিন ঘুরে আসি। তুমি একটু তোমার শশুরের সেবাযত্ন করো। তিনি চলে গেলেন।

ঐদিন আমার শশুর বাজার করে এনে বলল ভালো করে রান্না করো আজ মজা করে খাব। আমি রান্না করলাম। খাবারের সময় আমার শশুর আমার দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিল। আমি না বোঝার ভান করে খাওয়া শেষ করলাম।

রাতে অনেক ভাবলাম কেন তিনি আমার দিকে এমন ভাবে তাকিয়ে ছিলেন? কোন কূল কিনারা পেলাম না। পরের দিন আমি বাথরুমে ঢুকলে বাহিরে পায়ের শব্দ লক্ষ্য করলাম। টিনের দরজা হওয়ায় ছোট একটি ফুটো দিয়ে দেখলাম আমার শশুর চলে যাচ্ছে।

বাথরুম থেকে বেরিয়ে অনেক চিন্তা করলাম, তিনি সেখানে কি করছিলেন? অনেক ভাবাচিন্তার পর মনে করলাম পুরুষ মানুষ তো, হয়তো আমার শরীর দেখার জন্যই সেখানে গিয়েছিল। এরপর থেকে আমি লক্ষ্য করছি যে, তিনি যখন তখন আমার দিকে খারাপ নজরে তাকাচ্ছে।

একদিন দুপুরে রান্না করছি, এমন মূহুর্তে আমার শশুর আমার রান্নাঘরে প্রবেশ করেন। আমি ভয়ে আতকে উঠি। কিন্তু আমার শশুরকে বুঝতে দিলাম না। সারা বাড়ি ফাঁকা। এই সুযোগটাই নিলেন তিনি। আমাকে পেছন থেকে জাপটে ধরলেন আমার শশুর।

তারপর আমি চিৎকার দিতে চাইলে তিনি ধমক দিয়ে বললেন, আমি যা কিছু করব কেউ জানবে না। আর যদি চিৎকার করো তাহলে আমার বাড়িতে তোমার সংসার ভাঙবে। আর তোমার শাশুরীও এটা করতে মত দিয়েছে। আর আমরা যদি এটা করি শুধু তোমার শাশুরী ছাড়া আর কেউ কোনদিন জানতে পারবে না।

এখন চিন্তা করো তুমি কি চিৎকার করবে? এরপর আমি অনেক ভেবে চুপ করে গেলাম। তিনি আমার শরীরে স্পর্শ করা শুরু করলেন। আমি আর বাধা দিলাম না। এক পর্যায়ে তিনি আমাকে রান্নাঘরের মেঝেতেই আমার সাথে যৌনকাজ সম্পন্ন করলেন। তারপর থেকে আমার সাথে মজা করে কথা বলা,হাসাহাসি ইত্যাদি শুরু করলেন।

ঐ রাতে তিনি আবার দরজায় এসে ডাকছিলেন। প্রথমে আমি খুলবনা বললেও শেষ পর্যন্ত আমার শশুরের ডাকাডাকিতে দরজা খুলতে বাধ্য হলাম। ভেতরে প্রবেশ করেই যেন বাঘ হয়ে গেলেন আমার শশুর। সারারাত আমার সাথে যৌনকাজ করেন।

এভাবে পরের দিন থেকে আমার সাথে খুব আনন্দ করে কথা বলা আর যৌন কাজ করতে শুরু করল। এভাবে কয়েকদিন যাওয়ার পর আমার শাশুরী বাড়িতে ফিরে এলো। তিনি আসার পরও প্রতিদিন একবার করে আমার শশুর এগুলো করতেই থাকল।

স্বামী বিদেশ থাকায় একপর্যায়ে আমাকেও এসব ভালো লাগতে শুরু করল। একদিন আমার শশুরের সাথে যৌনকাজ করার সময় আমি জিজ্ঞেস করলাম আম্মা কি এসব জানে? তিনি জবাব দিলেন, তোমার শাশুরীকে বলেই তো আমি আসলাম।

এভাবে দুই বছর অতিবাহিত হলে আমার স্বামী দেশে আসে। দেশে আসায় আমার শশুরের মন ভীষন খারাপ। কেন খারাপ তা তো আমি ভালো করেই জানি। আমার স্বামী দেশে আসার পর থেকে আমার আর শশুরের কোন সম্পর্ক হয়নি।

একদিন আমার স্বামী বাজারে গেলে আমার ঘরেই আমার শশুর আমাকে জাপটে ধরলে আমি এগুলো আর করবনা বলে সাফ জানিয়ে দেই। কিন্তু ঐদিন তিনি একমত জোরকরেই আমার সাথে এসব করেন।

এখন আমার স্বামী আমার সাথেই থাকে। সুযোগ পেলেই আমার শশুর এসব করার চেষ্টা করেন। আমি এখন খুব ভয়ে ভয়ে প্রতিটি দিন পার করছি। আমি এখন কি করব? কিছুই ভেবে পাচ্ছি না। প্লিজ ভাইয়া এমন একটা পরামর্শ দিন যাতে আমি আমার শশুরের হাত থেকে মুক্ত হয়ে স্বামীর সাথে সংসার করতে পারি।

LEAVE A REPLY